লক্ষণগুলো হলো পেটে ব্যথা, পেট ফাঁপা, ঢেকুর ওঠা, বমি বমি ভাব, ক্ষুধা কমে যাওয়া ইত্যাদি। অনেক বাচ্চা এর কিছুই বুঝতে পারে না, তারা কেবল পেট চেপে ধরে অস্থিরতা কিংবা কান্না করতে থাকে।
চিকিৎসা ও প্রতিকার
বেশ কিছু ওষুধ আছে অ্যাসিডিটি কমানোর। তবে একই ওষুধ সব বয়সের জন্য প্রযোজ্য নয়, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বড়দের গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ বাচ্চাদের খাওয়াবেন না।
যেসব শিশুর অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তাদের ফাস্ট ফুড, ঝালমুড়ি, চটপটি, ফুচকা ইত্যাদি খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করুন। অন্যদিকে এইচ পাইলোরি থেকে বাঁচতে বিশুদ্ধ ও পরিষ্কার পানি ও খাবার দিন এবং নিয়মিত সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস করান। বাচ্চাকে রাস্তার পাশের খাবার খাওয়াবেন না।
শিশুদের ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় নিয়ম মেনে চললেই রোগটি আর হয় না, ফলে দীর্ঘমেয়াদি ওষুধেরও প্রয়োজন হয় না। তাই এই রোগ প্রতিরোধে মা-বাবারা যত বেশি সতর্ক হবেন, ততই মঙ্গল।