সংবিধান থেকে এক চুল ও নড়ার সুযোগ নাই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং দলের মুখপাত্র ড. হাছান মাহমুদ।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির গোলটেবিল মিলনায়তনে প্রবাসী মুজিব নগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এর ৯১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ ও ন্যাপ ভাসানী আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সহায়ক সরকার, তত্বাবধায়ক সরকার যত ফর্মুলাই বিএনপি আনুক না কেনো, সংবিধান থেকে এক চুল ও নড়ার সুযোগ নাই। নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনকালীন সরকার বা সহায়ক সরকার যাই বলুন, তার প্রধান থাকবেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি ২০১৪ সালের নির্বাচনে না গিয়ে এমনিতেই জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এবার যদি তারা আবারও নির্বাচন বয়কট করে বা নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করে তাহলে জনগণ তাদেরকে নির্বাসনে পাঠাবে।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি প্রতিদিন কোথাও না কোথাও সমাবেশ করে। আর সেসব সমাবেশ থেকেই বলে যে দেশে সভা-সমাবেশ করার অধিকার নেই। এ থেকেই বোঝা যায় বিএনপি শুধু জাতির সাথেই নয়, নিজেদের সাথেও প্রতারণা করে।
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী সাজোয়ার রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন খাদ্যমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন, জতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাদেক সিদ্দিকি, ন্যাপ ভাসানীর সভাপতি এম.এ. ভাসানী, গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, অরুন সরকার রানা, শাহাদাত হোসেন টয়েল, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম প্রমুখ।