Latest News
কালিহাতীতে বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
মে ১৮, ২০২৪
গোবিন্দগঞ্জে ২১ কেজি গাঁজা জব্দ
মে ১৮, ২০২৪
রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১
বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় হেড টু হেড চ্যালেঞ্জে অংশ নিলেন ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ ২০১৭’ জেসিয়া ইসলাম। গ্রুপ সিক্সে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, কানাডা, ইথিওপিয়া ও বটসওয়ানার সুন্দরীরা। এ পর্বের শুটিং হয়েছে নয়নাভিরাম শিমেলং ওশান কিংডম অ্যাকুয়ারিয়ামে।
বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রতিযোগীরা তাদের পরিচিতি ভিডিওতে যেসব বিষয়ে কথা বলেছেন, সেগুলোর মধ্য থেকে একটি বিষয়ে তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। জেসিয়া জানিয়েছিলেন নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার ইচ্ছা।.
হেড টু হেড চ্যালেঞ্জে তাই জেসিয়াকে প্রশ্ন করা হয়, নারীর ক্ষমতায়নে কী করার পরিকল্পনা আছে? উত্তরে তিনি বলেছেন, ‘নারীদের জন্য একটি ইনস্টিটিউট গড়ার পরিকল্পনা আছে আমাদের। এখানে তাদের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর শিক্ষা দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে তারা স্বনির্ভর হতে পারবে ও তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জন্মাবে। আর স্বনির্ভরতা তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাই তাদের জন্য মৌলিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে চাই।’
জেসিয়া তার স্বপ্নের ইনস্টিটিউটটি বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রতিষ্ঠা করতে চান বলেও জানিয়েছেন হেড টু হেড চ্যালেঞ্জে। কারণ তার ভাষ্য, ‘শহরাঞ্চলে মেয়েদের জন্য অনেক সুবিধা আছে। কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারীরা অবহেলিত।’
জেসিয়ার কথা শুনে ভালো লেগেছে সঞ্চালকের। তাই তিনি বলেছেন, ‘শুনে মনে হচ্ছে দারুণ পরিকল্পনা। ধন্যবাদ বাংলাদেশ।’
হেড টু হেড চ্যালেঞ্জে ছয় প্রতিযোগীর জন্য শেষ প্রশ্ন ছিল— সোশ্যাল মিডিয়া এখন চমৎকার একটি মাধ্যম। তবে এখঅনে উত্তর দেওয়ার জন্য সময় বরাদ্দ ছিল ৩০ সেকেন্ড।
জেসিয়া বলেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক আছে, এ বিষয়ে আমি একমত। সোশ্যাল মিডিয়াকে চমৎকারভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের অনেকে এর অপব্যবহার করে। আমার কাছে সোশ্যাল মিডিয়া অনেক তথ্যের উৎস আর মানুষকে একত্র করার প্ল্যাটফর্ম।’
Our facebook page